আগামী ১৪ নভেম্বর ২০২৪-এ প্রকাশিত হতে চলেছে আমাদের দ্বিতীয় পুজো সংখ্যা। এই সংখ্যায় ছোটদের উপযোগী শিশুকিশোর উপযোগী শিক্ষামূলক বা আনন্দদায়ক যে-কোনো ধরনের লেখা, গল্প, উপন্যাস, কবিতা, ছড়া, রম্যরচনা, অনুবাদ, কমিকস পাঠানো যাবে। লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ ১২ নভেম্বর ২০২৪। লেখা পাঠানোর নিয়মাবলী পড়ে নিয়ে লেখা পাঠাবেন।
লেখিকাঃ- সায়ন্তনী ব্যানার্জী ------------------------------------------------------------------------------------------------------------------ ফটগ্রাফি শিখতে চাও? শুরু করো শ্যাডো প্লে দিয়ে! ছোট্ট খুঁদে বন্ধুরা, বলো তো তোমাদের জন্মদিনে আনন্দ উৎসবের ফটো তুলে স্কুলের বন্ধুদের দেখাতে কে না ভালোবাসো? সব্বাই ভালোবাসো, তাই না? কোথাও বেড়াতে গিয়ে বাবা, মা বা বড়দের কারোর কাছ থেকে আবদার করে ক্যামেরা নিয়ে নিজের হাতে খচাখচ শাটার টিপে ফটো তোলার মজাই আলাদা। কিন্তু সব সময় যে সেই ফটো ভালো ওঠে তাও নয়। তখন আবার মুখ ভার করে থাকতে হয়। চন্তা কোরো না, এবার তোমাদের ফটোগ্রাফি কী করে করতে হয় তার টিপস দেব আমি।
লেখিকা - অনন্যা মণ্ডল -------------------------------------------------------------------------------------------------------------------- মহিলাদের মধ্যে ফটোগ্রাফির জনপ্রিয়তা বেড়েছে যুগের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে। এমনই একজন বিখ্যাত মহিলা ফটোগ্রাফার হলেন ব্রুক শেডেন (Brooke Shaden )। ১৯৮৭ সালে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের ল্যাংস্টারে তার জন্ম। যদিও ছবির জগতে তার দ্বিতীয় জন্ম হয় ২০১৮ সালে বর্তমানে লস এঞ্জেলসে থাকা এই ফটোগ্রাফার কিন্তু পড়াশোনা করেছেন ফিল্ম স্টাডিজ এবং ইংরেজি ভাষা নিয়ে। পরবর্তীতে তিনি একজন স্বাধীন এবং স্বতন্ত্র ফটোগ্রাফার হিসেবে নিজেকে তুলে ধরেছেন বিশ্বের কাছে। তার ছবির মাধ্যমে তিনি তুলে ধরেন সেই প্রকৃতির কথা সেই সব পেয়েছি জগতের কথা যেখানে আমরা বাঁচতে চাই কিন্তু বাস্তবের চাপে সে জগৎ আমাদের আর ছোঁয়া হয় না।
(রুশ রূপকথা) ভাবানুবাদঃ - অনন্যা মণ্ডল ------------------------------------------------------------------------------------------------------------------ সে অনেক বছর আগের কথা। রাশিয়ায় এক রাজা ছিলেন। তাঁর ছিল তিন ছেলে। তারা প্রাপ্তবয়স্ক হতেই একদিন তিন ভাইকে ডেকে পাঠালেন তিনি। বললেন, "শোনো বাছারা, আমি বুড়ো থুড়থুড়ে হয়ে যাওয়ার আগেই বাপু তোমরা এবার বিয়ে থা করে ফেলো। আমারও তো সাধ যায় একটি দুটি নাতি নাতনির মুখ দেখি।" ছেলেরা বললে "বেশ তবে তাই হোক! আপনার আশীর্বাদ নিয়ে এবার আমরা বিবাহের প্রস্তুতি শুরু করি। কিন্তু বিয়ে যে করবো তেমন কন্যা কোথায় পাই ?" রাজা বললেন, "এক কাজ কর তোমাদের তীর ধনুক নিয়ে বেরিয়ে পড়ো খোলা মাঠে। প্রত্যেকে নিজের নিজের ধনুক নিয়ে একটি করে তীর ছুঁড়ে দ্যাখো সেই তীর যেখানে গিয়ে পড়বে সেইখানেই পাবে তোমাদের বিবাহযোগ্যা পাত্রী"।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন